Are you sure?

কুরআন »  বিবিধ

রজম ও দুধপানের আয়াত ছাগলে খেয়ে ফেলায় কুরআন কি বিকৃত?

রজম ও দুধপানের আয়াত ছাগলে খেয়ে ফেলায় কুরআন কি বিকৃত?

জবাব:-

নাস্তিকরা যে হাদিসটি দেখিয়ে দাবি করে কুরআন বিকৃত- 

আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, রজম সম্পর্কিত আয়াত এবং বয়স্ক লোকেরও দশ ঢোক দুধপান সম্পর্কিত আয়াত নাযিল হয়েছিল, যা একটি সহীফায় (লিখিত) আমার খাটের নিচে সংরক্ষিত ছিল। যখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইন্তিকাল করেন এবং আমরা তাঁর ইন্তিকালে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়লাম, তখন একটি ছাগল এসে তা খেয়ে ফেলে।[1]

◾নাস্তিকরা উপরোক্ত এই হাসান হাদিসটি দেখিয়ে দাবি করে যে,কুরআনের রজম ও দুধপানের আয়াত ছাগলে খেয়ে নিয়েছে এবং আয়াতগুলো বর্তমান কুরআনে নেই। কাজেই কুরআন বিকৃত (নাউজুবিল্লাহ)। পাঠক, আপনার কি মনে হয় যারা গোটা কুরআন মুখস্থ করে রাখতে পারে, তারা কেবল দুই একটা আয়াত মনে রাখতে পারবে না? অসংখ্য সাহাবি রাসুল (স.) এর সাথে থাকতেন। কুরআনের কোনো অংশ অবতীর্ণ হলে তা লিখার আগে সাথে সাথে মুখস্থ করে নিতেন। রাসুল (স.) এর যুগ থেকে আজ পর্যন্ত কোনো যুগই কুরআনের হাফেজ ছাড়া নেই। কেবল বাংলাদেশেই আছে ৬ লক্ষ হাফেজ (মুখস্থকারী)। সারা বিশ্বে আরো লক্ষ লক্ষ হাফেজ আছে। রজমের আয়াত নাজিল হয়েছিলো সাময়িক সময়ের জন্য সাহাবিদের বিধান দিতে। ওই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার সময়ই রাসুল (স.) কুরআনের অংশ হিসেবে তা লিপিবদ্ধ করতে নিষেধ করেছিলেন।কাসির বিন সালত(রহ) থেকে বর্ণিত,জায়েদ ইবনে সাবিত(রা) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ(স)কে বলতে শুনেছি যে, “যখন কোন বিবাহিত পুরুষ অথবা মহিলা ব্যভিচার করে, তাদের উভয়কে রজম কর।”(এটি শুনে)আমর বলেন, “যখন এটি নাজিল হয়েছিল, আমি নবী এর নিকট আসলাম এবং এটি লিপিবদ্ধ করব কিনা তা জানতে চাইলাম। তিনি তা অপছন্দ করলেন।[2] পরবর্তীতে বিধান সাহাবিদের অন্তরে গেঁথে গেলে ও সাহাবিরা অভ্যস্ত হয়ে গেলে রজমের আয়াতের তিলাওয়াত আল্লাহ রহিত করে দেন।কিন্তু বিধান বহাল রাখেন।

উমার (রা.) রাসুলুল্লাহ (স.) এর নিকট গিয়েছিলেন এবং জিজ্ঞেস করেছিলেন,“হে আল্লাহর রাসুল, আমাকে রজমের আয়াতটি লিখে দেওয়া হোক। নবী মুহাম্মাদ বললেন, 'আমি তা করতে পারব না।. অর্থাৎ, রজমের আয়াতের তিলাওয়াত রহিত। এ কারণে এটি কুরআনে নেই।[3]

◾রজমের আয়াত যে কুরআনের অংশ না, তা নিম্নোক্ত হাদিস থেকে আরো ভালোভাবে বোঝা যায়।বরং রজমের আয়াত কুরআনে যোগ করলেই উলটো কুরআনকে বিকৃত করা হয়-  

উমার ইবনুল খাত্তাব (রা.) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রজমের আইন বাস্তবায়ন করেছেন, আবূ বাকর (রা.) -ও রজমের আইন বাস্তবায়ন করেছেন এবং রজমের আইন আমিও বাস্তবায়ন করছি। আল্লাহ তা‘আলার কিতাবের মধ্যে যদি কোন কিছু যোগ করাকে আমি নিষিদ্ধ মনে না করতাম তবে অবশ্যই এই বিধান মাসহাফে (কুরআনে) লিখে দিতাম। কেননা আমার ভয় হয় যে, পরবর্তী সময়ে মানব জাতির এমন দল আসবে যারা এই হুকুম আল্লাহ তা‘আলার কিতাবে না দেখতে পেয়ে তা অস্বীকার করবে।[4]

এ হাদিস থেকে বোঝা যায় রজমের আয়াত কুরআনের অংশ না। এ কারণেই উমর (রা.) সেটি কুরআনে যোগ করেননি। সুন্নি জামাত রজম অস্বীকার করে না। এর তিলাওয়াত রহিত হলেও রজমের বিধান কিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। কিন্তু খারেজী, মুতাজিলা ও আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনে রজমের আয়াত না থাকার কারণে রজমকে অস্বীকার করে থাকে।উমর (রা.) এদের ব্যাপারেই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।◾তিলাওয়াত রহিত হওয়া সত্ত্বেও কুরআনের সেই রজমের আয়াতটি মোটেও হারিয়ে যায়নি।আয়াতটি আলাদাভাবে সংরক্ষিত। রজমের আয়াতটি হলো:-

[5] الشيخ والشيخة إذا زنيا فارجموهما البتة

হারিয়ে গেলেও তা কুরআনের বিশুদ্ধতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতো না।

দুধপান সম্পর্কিত অভিযোগের উত্তর:

নাস্তিকরা নিম্নোক্ত হাদিস দুটো দেখিয়ে দাবি করে থাকে যে কুরআনে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ১০/৫ ঢোক দুধপানের আয়াত নেই। কাজেই কুরআন বিকৃত!। (নাউজুবিল্লাহ)

আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, রজম সম্পর্কিত আয়াত এবং প্রাপ্তবয়স্ক লোকেরও দশ ঢোক দুধপান সম্পর্কিত আয়াত নাযিল হয়েছিল, যা একটি সহীফায় (লিখিত) আমার খাটের নিচে সংরক্ষিত ছিল। যখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইন্তিকাল করেন এবং আমরা তাঁর ইন্তিকালে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়লাম, তখন একটি ছাগল এসে তা খেয়ে ফেলে।[6]

‘আয়িশাহ্‌ (রা.) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, কুরআনে (প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের দুধপানের ব্যাপারে) এ আয়াতটি নাযিল হয়েছিল (আরবী) “দশবার দুধপানে হারাম সাব্যস্ত হয়”। অতঃপর তা রহিত হয়ে যায় (আরবী)-এর দ্বারা  “পাঁচবার পান দ্বারা হারাম সাব্যস্ত হয়।”  অতঃপর রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইন্তিকাল করেন অথচ ঐ আয়াতটি কুরআনের আয়াত হিসেবে তিলাওয়াত করা হত।”[7]

��িন্তু এই হাদিসদুটো থেকে কোনোভাবেই প্রমাণিত হয় না যে ৫ ঢোক দুধপানের আয়াত কুরআনের অংশ। বরং হাদিসের শরাহ গ্রন্থগুলো খুলে দেখবেন, ৫বার দুধপানের আয়াতও রহিত হয়েছিলো। অনেকেই সেই খবর জানতো না। কারণ তৎকালীন যুগে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিলো না। একটা খবর ছড়াতে বহু সময় লাগতো। ফলে না জানার কারণে অনেক লোক রাসুল (স.) এর মৃত্যুর পরেও তা তিলাওয়াত করতো। জানার পর বাদ দেয়।

◾প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ১০/৫ ঢোক দুধপানের আয়াতও যে রহিত হয়েছিলো,তা বিভিন্ন হাদিস থেকে প্রমাণিত হয়। যেমন:-

আয়িশাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, প্রথমদিকে কুরআনে এই বিধান ছিলো, যা পরে রহিত হয়ে যায়ঃ দশ ঢোক বা পাঁচ ঢোক দুধ পানের কমে নিষিদ্ধতা প্রতিষ্ঠিত হয় না।[8]

অতীতে বিধান ছিলো প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জন্য ১০ বা ৫ ঢোকের কম দুধ পান করলে বিবাহ হারাম হয় না।প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের সাথে বিবাহ নিষিদ্ধ করতে হলে তাকে কমপক্ষে ১০(পরবর্তীতে  রহিত হয়ে ৫) ঢোক দুধ পান করাতে হবে। কিন্তু উপরোক্ত হাদিস অনুযায়ী এই বিধান রহিত হয়েছে।অর্থাৎ,এখন ১০/৫ ঢোক দুধপান করে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষরা কারো সাথে নিজেদের বিবাহ সম্পর্ক হারাম করে নিতে পারবে না।

ইমাম মালিক (রহ.) বলেন, পাঁচবারের উপর আমল নেই। দুগ্ধ পান অল্প হোক বা বেশি হোক বিবাহ সম্পর্ক হারাম করবে (শিশু অবস্থায়)।[9]  ম্মতের সকল উলামাগণও এ ব্যাপারে একমত।

প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের দুধপান করানোর গোটা বিধানটা যে রহিত হয়েছিলো তার আরো একটি প্রমাণ:

‘আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার কাছে এমন সময় আসলেন যখন তার নিকট একটি লোক উপস্থিত ছিলো। হাফস-এর বর্ণনায় রয়েছে, এ দৃশ্য দেখে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অসন্তুষ্ট হলেন এবং তাঁর চেহারা বিবর্ণ হলো। অতঃপর উভয় বর্ণনাকারী একমত হয়ে বর্ণনা করেন যে, ‘আয়িশাহ (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! ইনি তো আমার দুধভাই। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ যাচাই করে দেখো, কারা তোমার দুধ ভাই। কেননা দুধের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হবে শুধুমাত্র ঐ সময় যখন শিশুর একমাত্র খাদ্য হবে দুধ।[10]

এই হাদিস থেকে প্রমাণিত হয়,কেবল শিশু অবস্থায়ই দুধপানের দ্বারা বিবাহ নিষিদ্ধ হওয়া সম্ভব।প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ কারো দুধপান করে তাকে নিজের জন্য নিষিদ্ধ বানাতে পারবে না।কাজেই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ১০/৫ ঢোক দুধপান করে কাউকে বিবাহের জন্য নিষিদ্ধ বানানোর বিধানও এই হাদিস দ্বারা বাতিল সাব্যস্ত হয়।◾প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের পাঁচবার দুধপানের বিধানটি যে একটি মানসুখ বা রহিত বিধান, এ ব্যাপারে স্বয়ং উম্মুল মু’মিনিন (রা)গণ থেকেও একটি বর্ণনা রয়েছে।

“সাহলা বিনত সুহাইল (রা) ছিলেন আমির ইবনে লুয়াই গোত্রের, তিনি রাসুল (ﷺ) এর কাছে আসলেন এবং বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, সালিমকে আমরা পুত্ররূপে গ্রহন করেছিলাম। সে আমার কক্ষে প্রবেশ করে এই অবস্থায় যখন আমি একটি কাপড় পরিধান করে থাকি (অর্থ্যাৎ মাথা খালি থাকে)। আর আমার ঘরও মাত্র একটি। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?তখন রাসুল (ﷺ) বললেন এ বিষয়ে আমাদের কথা হলো তাকে পাঁচবার দুধপান করাও। নবী (ﷺ) এর অন্যান্য সহধর্মিণী এই প্রকার দুধপানের দ্বারা কোন পুরুষের তাদের নিকট প্রবেশ করাতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করতেন। তারা বলতেন (আয়িশা (রা)-কে উদ্দেশ্য করে) আল্লাহর কসম, আমরা মনে করি রাসুল (ﷺ) সাহলা বিনতে সুহেইল (রা)-কে যে অনুমতি দিয়েছিলেন তা কেবলমাত্র সালিম (রা) এর জন্য রাসুল (ﷺ) এর পক্ষ থেকে রুখসত (বিশেষ অনুমতি) ছিল। কসম আল্লাহর, এইরূপ দুধপান করানোর দ্বারা কেউ আমাদের নিকট প্রবেশ করতে পারবেনা। নবী করীম (ﷺ) এর সকল সহধর্মিণী এই মতের উপর অটল ছিলেন।”[11] অর্থাৎ, বয়স্ক লোকদের ৫ বার দুধপানের বিষয়টিও রহিত। শিশুসহ সকল মুসলিমের জন্য ৫ ঢোক দুধপানের আয়াতটি সূরা নিসার ২৩ নাম্বার আয়াত দ্বারা রহিত হয়,যেখানে দুধপানের বাধ্যবাধকতার কোনো সীমা নেই।আর প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দুধপানের বিধানটি সূরা বাকারার ২৩৩ নাম্বার আয়াত দ্বারা রহিত হয়,যেখানে দুধপানের সময়সীমা শিশুকাল পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া উল্লেখ্য যে - যতদিন ধরে কুরআন সংকলন হয়েছে, আয়িশা (রা.) তাঁর পূর্ণ সময় জীবিত ছিলেন। আবু বকর (রা) কর্তৃক সংকলন ও উসমান (রা.) কর্তৃক সংকলন উভয় সময়েই আয়িশা (রা.) একজন গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শদাতা ছিলেন। বিশেষত উসমান (রা.) কর্তৃক কুরআন সংকলনের সময়ে আয়িশা (রা.) এর নিকট থেকে সংকলনকর্ম যাচাই করা হত।[12] যদি সত্যি সত্যিই কুরআনের আয়াত হারিয়ে যাবার মত এমন মহা দুর্ঘটনা ঘটতো, তাহলে আয়িশা (রা.) অবশ্যই সে ব্যাপারে সাহাবীগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন। সে সময়ে প্রচুর পরিমাণে হাফিজ সাহাবী জীবিত ছিলেন যাঁরা স্বয়ং রাসুলুল্লাহ(ﷺ) এর কাছ থেকে কুরআন শিখেছেন। কিন্তু আয়িশা (রা.) কখনোই এমন কিছু করেননি। আজও  যদি কুরআনের সকল লিখিত পাণ্ডুলিপি, পিডিএফ কপি, অনলাইন কুরআন, কুরআনের মোবাইল এ্যাপস—এ সকল কিছুও ধ্বংস করে ফেলা হয়, তাহলেও কুরআনের একটি অক্ষরও হারিয়ে যাবে না। কেননা কোটি কোটি কুরআনের হাফিজ সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছেন। তাঁদের স্মৃতি থেকে আবারও সম্পূর্ণ কুরআন পুনরুদ্ধার করা যাবে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন,

اِنَّا نَحۡنُ نَزَّلۡنَا الذِّکۡرَ وَ اِنَّا لَهٗ لَحٰفِظُوۡنَ

"আমি স্বয়ং এ উপদেশগ্রন্থ অবতীর্ণ করেছি এবং আমি নিজেই এর সংরক্ষক।[13]

আল্লাহ তা’আলা প্রিয় নবী (ﷺ)-কে আরো বলেন:

وأنزلت عليك كتابا لا يغسله الماء

“আমি তোমার উপর কিতাব নাজিল করেছি যা পানি দ্বারা ধুয়ে যাওয়া সম্ভব নয়”[14]

পানি দ্বারা সেই জিনিস ধুয়ে যাওয়া সম্ভব যা কাগজের উপর কালি দ্বারা লেখা হয়। যা স্মৃতিতে সংরক্ষিত থাকে, তা ধুয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।সুতরাং,কুরআন সর্বযুগেই অবিকৃত এক কিতাব।

তথ্যসূত্র: 

  • [1] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৯৪৪। 
  • [2] মুসতাদরাক আল হাকিম, হাদিস ৮১৮৪; ইমাম হাকিম (রহ.) একে সহীহ বলেছেন।
  • [3] সুনানুল কুবরা বাইহাকী ৮/২১১ এবং সুনানুল কুবরা নাসাঈ হাদিস নং ৭১৪৮।তাহক্বীক আলবানী:সহীহ।
  • [4] জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ১৪৩১।
  • [5] ইবনে মাজাহ/২৫৫৩, মুস্তাদরাকে হাকিম/৮১৮৪।
  • [6] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৯৪৪।
  • [7] সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৪৮৯।
  • [8] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর: ১৯৪২।
  • [9] মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং-১২৬৫।
  • [10] সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২০৫৮। অনুরূপ হাদিস সহিহ বুখারীতেও আছে, দেখুন বুখারী হাদিস নং: ৫১০২।
  • [11] সুনান আবু দাউদ: ২/২২৩, হাদিস ২০৬১।
  • [12] তারীখুল মাদীনাহ,ইবনে শাব্বা,পৃ. ৯৯৭।
  • [13] (সূরা: হিজর আয়াত: ৯)।
  • [14] সহীহ মুসলিম হাদিস নং ২৮৬৫।

লিখেছেন: Nabil Khan Nebuda